বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সাথে রেল পথে উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের কেন্দ্রবিন্দু , অন্যতম বৃহত্তর রেলওয়ে জংশন ও কারখানার গৌরব এবং খনিজ সম্পদে উজ্জ্বল সম্ভাবনাময় উপজেলটির নাম পার্বতীপুর। পার্বতীপুর নামকরণের তথ্যভিত্তিক ইতিহাস পাওয়া যায় না। তবে কেউ কেউ বলেন সুপ্রাচীনকালে হিন্দু অধ্যুষিত এই স্থানে ধুমধামের সাধে হিন্দু সম্প্রদায়ের বিভিন্ন পুজা পার্বন অনষ্ঠিত হতো ।এই ধর্মেরই এক দেবতা ‘‘পার্বতী’’ নাম অনুসারে এ স্থানের নাম পার্বতীপুর হয়। আবার এ ধরনের প্রবাদও চালু আছে যে, খোলাহাটির সন্নিকটে রাজা কিচকের অপূর্ব সুন্দরী মেযে ছিল যার নাম পায়রাবতী । পায়রাবতী বাল্য বিধাব ছিল । গড়ের অনতি দুরে ডিমালী নামক দীঘিতে দুর্বৃত্ত কর্তৃক অপহুত হবার পর তার শস্নীলতাহানী হয় । অতপর পায়রাবতী মনের দুখে ডিমালী দীঘির জলে আত্নহত্যা করে । এই আত্নহত্যাকে কেন্দ্র করে পরবর্তীতে এ স্থানের নাম নাকি পার্বতীপুর হয় । তবে এসব কিংবদমত্মী, প্রবাদ বা জনশ্রম্নতি সমর্থিত নামকরনের পাশ্চাত্যে কোন ঐতিহাসিক সত্যতা নেই ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস